আর তারই ধারাবাহিকতায় হাফসেঞ্চুরিও পেয়ে যান তিনি। তবে খুব একটা সুবিধা করতে পারেননি তাইজুল ও ইমরুল কায়েস। নাথান লায়নের ঘূর্ণিতে দ্রুতই প্যাভিলিয়নে ফিরে যান তারা। তবে ঘুরে দাঁড়িয়েছেন মুশফিক-তামিম জুটি। ১৫২ রানের লিড তুলে নিয়েছেন তারা।দলের রান যখন ৬১ তখন ব্যক্তিগত ৪ রানে করে এলবিডব্লিউ হয়ে বিদায় নেন তাইজুল। এরপর স্কোর বোর্ডে মাত্র ৬ রান যোগ করতেই ওয়ার্নারের তালুবন্দী হন ইমরুল কায়েস। তার ব্যক্তিগত সংগ্রহ ২ রান। এরপর মাঠে নামেন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। অন্যদিকে, অপরপ্রান্ত আগলে রাখেন তামিম। ক্যারিয়ারের ২৩তম অর্ধশতক তুলে নেন তিনি। ১০৩টি বল খেলে ৬টি চার পান তিনি।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত বাংলাদেশের সংগ্রহ ৩ উইকেটের বিনিময়ে ১০৯ রান।
এর আগে দ্বিতীয় দিনের শেষ বেলায় ২২ ওভার ব্যাট করে সৌম্য সরকারকে হারিয়ে ৪৫ রান করেছে বাংলাদেশ। সাকিব আল হাসানের দারুণ বোলিংয়ে প্রথম ইনিংসে ৪৩ রানের লিড পাওয়া স্বাগতিকরা এগিয়ে ৮৮ রানে।
৩০ রানে অপরাজিত প্রথম ইনিংসে অর্ধশতক পাওয়া তামিম ইকবাল। ধৈর্যের প্রতিমূর্তি যেন বাঁহাতি এই ব্যাটসম্যান। একদমই ঝুঁকি নেননি। ৭০ বলের ইনিংস গড়া দুটি চারে। নিজের কাজে সফল নাইটওয়াচম্যান তাইজুল ইসলাম। ৯ বল খেলে নিরাপদে কাটিয়ে দিয়েছেন শেষ সময়টুকু।