ঢাকা; গণতান্ত্রিক মুল্যবোধে একাত্ম হয়ে পুলিশ সেবাকে আরো জনবান্ধব করার আহবান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শান্তিপূর্ণ সমাজ বিনির্মাণে কমিউনিটি পুলিশিংকে আরো জোরদার করার নির্দেশ দিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ঔপনিবেশিক আমলের ধ্যান-ধারণার পরিবর্তে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের সাথে একাত্ম হয়ে পুলিশের সেবাকে আরো জনবান্ধব করতে হবে। প্রতিটি পুলিশ সদস্যকে অসহায় ও বিপন্ন মানুষের প্রতি অকুণ্ঠচিত্তে সেবার হাত প্রসারিত করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ রাজারবাগ পুলিশ লাইনে ‘পুলিশ সপ্তাহ-২০১৭’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে এ সব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ একটি আত্মমর্যাদাশীল এবং আত্মনির্ভরশীল দেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। কিন্তু দেশী-বিদেশী একটি চক্র বাংলাদেশের এ অগ্রযাত্রাকে বানচালের অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। গণতান্ত্রিক পথে মানুষের মন জয় করতে ব্যর্থ হয়ে এরা সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে।
তিনি বলেন, কোমলমতি যুবক-কিশোরদের ধর্মের নামে বিভ্রান্ত করে জঙ্গিবাদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। ধর্মের অপব্যাখ্যা করে তাদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে সহিংস আক্রমণের মাধ্যমে মানুষ হত্যার মত বর্বরোচিত কর্মকান্ডে প্ররোচিত করছে।
শেখ হাসিনা পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের প্রশংসা করে বলেন, শুধু দেশেই নয়, গত প্রায় দুই যুগের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশ পুলিশ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করে নিজেদের কর্মদক্ষতা ও পেশাদারিত্বের পরিচয় প্রদান করে বহির্বিশ্বে ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেছে।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী প্যারেড গ্রাউন্ডে পৌঁছলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, আইজিপি একেএম শহীদুল হক এবং প্যারেড কমিটির সভাপতি অতিরিক্ত আইজিপি মো.মোখলেসুর রহমান প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। ‘পুলিশ সপ্তাহ-২০১৭’ উপলক্ষ্যে পুলিশ সদস্যদের মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজের সালাম গ্রহণ করেন প্রধানমমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং প্যারেড কমান্ডার পুলিশ সুপার শামসুন্নাহারকে সঙ্গে করে একটি খোলা জিপে করে প্যারেড পরিদর্শন করেন।
এরপর প্রধানমন্ত্রী পুলিশ সদস্যদের মাঝে ৪টি ক্যাটাগরিতে ১৩২ জন পুলিশ সদস্যের মাঝে বাংলাদেশ পুলিশ পদক ও রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক বিতরণ করেন। পরে প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, সিআইডি’র ফরেনসিক ডিএনএ ল্যাবরেটরি, সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেন্টার এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও একাত্তরের বীর শহীদদের স্মরণে নির্মিত ‘রাজারবাগ-৭১’ নামের আবক্ষ মূর্তির নামফলক উন্মোচন করেন। প্রধানমন্ত্রী ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে পুলিশ সপ্তাহ ২০১৭ উদযাপন উপলক্ষ্যে একটি কেক কাটেন। মন্ত্রি পরিষদ সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাগণ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন উত্তরের মেয়রসহ সামরিক ও বেসামরিক পর্যায়ের উধর্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, বিদেশী কূটনিতিক, কূটনৈতিক মিশনের সদস্যবৃন্দ, দাতা সংস্থার প্রতিনিধি বৃন্দ এবং বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও পুলিশ সদস্যবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ একটি আত্মমর্যাদাশীল এবং আত্মনির্ভরশীল দেশ হিসেবে বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। কিন্তু দেশী-বিদেশী একটি চক্র বাংলাদেশের এ অগ্রযাত্রাকে বানচালের অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। গণতান্ত্রিক পথে মানুষের মন জয় করতে ব্যর্থ হয়ে এরা সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছে।
তিনি বলেন, কোমলমতি যুবক-কিশোরদের ধর্মের নামে বিভ্রান্ত করে জঙ্গিবাদের দিকে ঠেলে দিচ্ছে। ধর্মের অপব্যাখ্যা করে তাদের হাতে অস্ত্র তুলে দিয়ে সহিংস আক্রমণের মাধ্যমে মানুষ হত্যার মত বর্বরোচিত কর্মকান্ডে প্ররোচিত করছে।
শেখ হাসিনা পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের প্রশংসা করে বলেন, শুধু দেশেই নয়, গত প্রায় দুই যুগের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশ পুলিশ জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে অংশগ্রহণ করে নিজেদের কর্মদক্ষতা ও পেশাদারিত্বের পরিচয় প্রদান করে বহির্বিশ্বে ব্যাপক প্রশংসা অর্জন করেছে।
এর আগে প্রধানমন্ত্রী প্যারেড গ্রাউন্ডে পৌঁছলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, আইজিপি একেএম শহীদুল হক এবং প্যারেড কমিটির সভাপতি অতিরিক্ত আইজিপি মো.মোখলেসুর রহমান প্রধানমন্ত্রীকে স্বাগত জানান। ‘পুলিশ সপ্তাহ-২০১৭’ উপলক্ষ্যে পুলিশ সদস্যদের মনোজ্ঞ কুচকাওয়াজের সালাম গ্রহণ করেন প্রধানমমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং প্যারেড কমান্ডার পুলিশ সুপার শামসুন্নাহারকে সঙ্গে করে একটি খোলা জিপে করে প্যারেড পরিদর্শন করেন।
এরপর প্রধানমন্ত্রী পুলিশ সদস্যদের মাঝে ৪টি ক্যাটাগরিতে ১৩২ জন পুলিশ সদস্যের মাঝে বাংলাদেশ পুলিশ পদক ও রাষ্ট্রপতি পুলিশ পদক বিতরণ করেন। পরে প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশ পুলিশ মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, সিআইডি’র ফরেনসিক ডিএনএ ল্যাবরেটরি, সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন সেন্টার এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও একাত্তরের বীর শহীদদের স্মরণে নির্মিত ‘রাজারবাগ-৭১’ নামের আবক্ষ মূর্তির নামফলক উন্মোচন করেন। প্রধানমন্ত্রী ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে নিয়ে পুলিশ সপ্তাহ ২০১৭ উদযাপন উপলক্ষ্যে একটি কেক কাটেন। মন্ত্রি পরিষদ সদস্যবৃন্দ, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টাগণ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, ঢাকা সিটি কর্পোরেশন উত্তরের মেয়রসহ সামরিক ও বেসামরিক পর্যায়ের উধর্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ, বিদেশী কূটনিতিক, কূটনৈতিক মিশনের সদস্যবৃন্দ, দাতা সংস্থার প্রতিনিধি বৃন্দ এবং বাংলাদেশ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তা ও পুলিশ সদস্যবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।