পুলিশ ও সুমনের পরিবারের সদস্যরা জানান, সন্ধ্যা সোয়া ছয়টার দিকে সুমন পশ্চিম বারান্দীপাড়া কদমতলা এলাকার মসজিদের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন। এ সময় একই এলাকার চারজন তাঁর খুব কাছে গিয়ে বুকে গুলি করে পালিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন সুমনকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে সন্ধ্যা সাতটার দিকে তাঁর মৃত্যু হয়। ময়নাতদন্তের জন্য লাশটি ওই হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।

যশোর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ইলিয়াস হোসেন  বলেন, ‘স্থানীয় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে নিজেদের মধ্যে শত্রুতার জেরে সুমনকে হত্যা করা হতে পারে। যারা হত্যা করেছে, তাদের নাম ও পরিচয় জানা গেছে। তদন্তের স্বার্থে তাদের নাম-পরিচয় এখনই প্রকাশ করা যাচ্ছে না।’

ওসি আরও বলেন, সুমন ও সুমনের হত্যাকারীরা সবাই উঠতি সন্ত্রাসী। একই সঙ্গে তাঁরা চলাফেরা করেন। সুমনের বিরুদ্ধে কোতোয়ালি থানায় মাদকের একটি মামলা রয়েছে।

সুমনের ভাই শুভ বিশ্বাস সাংবাদিকদের বলেন, পূর্বশত্রুতার জের ধরে তাঁর ভাইকে খুন করা হয়েছে। এর আগেও একবার সুমনের ওপর সন্ত্রাসীরা হামলা করেছিল।