ঢাকা; প্রধানমন্ত্রীর আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী বলেছেন, দেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর সাম্প্রতিক হামলার ঘটনা অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসবাদ। এর নেতিবাচক প্রভাব বর্হিবিশ্বেও পড়ছে। সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় সকলকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের গভীরে গিয়ে এর সূত্র নির্ণয় করতে হবে। সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় অচিরেই দেশ থেকে সন্ত্রাস নির্মূল করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ‘বাংলাদেশে জঙ্গি, সন্ত্রাসবাদ: সন্ত্রাসবাদ দমনে বাংলাদেশের প্রচেষ্টায় বিশ্ব সম্প্রদায়ের সম্পৃক্ততা’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। রাষ্ট্রবিজ্ঞান সমিতি সেমিনারটির আয়োজন করে। সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. গিয়াসউদ্দিন মোল্যার সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক স্থায়ী প্রতিনিধি অধ্যাপক এমিরিটাস ড. আবদুল মোমেন, তথ্য কমিশনার অধ্যাপক ড. খুরশিদা বেগম সাঈদ। স্বাগত বক্তব্য দেন রাষ্ট্রবিজ্ঞান সমিতির সাধারণ সম্পাদক ড. সৈয়দ আশরাফুর রহমান।
ভিসি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশের কাছ পাকিস্তানের ক্ষতিপূরণ চেয়েছে। কিন্তু ১৯৭১ সালের ৩০লাখ শহীদের ক্ষতিপূরণ কে দিবে? ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে আমাদের বিজয়ের প্রাক্কালে পাকিস্তানিরা বাংলাদেশের ব্যাংক-বীমা লুট করে। রাষ্ট্রীয় বিমান সংস্থাসহ সরকারি দপ্তরের টাকাও লুট করে। এসব টাকা ফেরত দেওয়ার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, অন্যথায় পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রাখার যৌক্তিকতা নেই। ভিসি আরও বলেন, বাংলাদেশে গণহত্যা নিয়ে মিথ্যাচার করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট ইতোমধ্যেই পাকিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে সকল সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। পাকিস্তানের নিঃশর্ত ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত এই সম্পর্ক ছিন্ন থাকবে।
ভিসি অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশের কাছ পাকিস্তানের ক্ষতিপূরণ চেয়েছে। কিন্তু ১৯৭১ সালের ৩০লাখ শহীদের ক্ষতিপূরণ কে দিবে? ১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে আমাদের বিজয়ের প্রাক্কালে পাকিস্তানিরা বাংলাদেশের ব্যাংক-বীমা লুট করে। রাষ্ট্রীয় বিমান সংস্থাসহ সরকারি দপ্তরের টাকাও লুট করে। এসব টাকা ফেরত দেওয়ার দাবি জানিয়ে তিনি বলেন, অন্যথায় পাকিস্তানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রাখার যৌক্তিকতা নেই। ভিসি আরও বলেন, বাংলাদেশে গণহত্যা নিয়ে মিথ্যাচার করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিন্ডিকেট ইতোমধ্যেই পাকিস্তানের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর সঙ্গে সকল সম্পর্ক ছিন্ন করেছে। পাকিস্তানের নিঃশর্ত ক্ষমা না চাওয়া পর্যন্ত এই সম্পর্ক ছিন্ন থাকবে।