হিলারি-ট্রাম্প ‘টাই’ হলে কি হবে!

Slider সারাবিশ্ব

38841_hillary-trump-0

 

ঢাকা; প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হিলারি ক্লিনটন ও ডনাল্ড ট্রাম্প যদি সমান সংখ্যাক ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পান বা তাদের মধ্যে ‘টাই’ হয় তাহলে কি ঘটবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে! সম্প্রতি জনমত জরিপে দু’প্রার্থীর ব্যবধান খুব কাছাকাছি হওয়ায় এমন প্রশ্ন ঘুরছে বিশেষজ্ঞদের। এ বিষয়ে আমেরিকান অনলাইন এক রিপোর্টে সম্ভাব্য কিছু সমাধানের ইঙ্গিত দিয়েছে। বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের দিন যতই ঘনিয়ে আসছে, জাতীয় জনমত জরিপে দু’প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা তীবু হচ্ছে তখন যুক্তরাষ্ট্রের এবারের নির্বাচন ঐতিহাসিক হয়ে উঠতে পারে। যদি দু’প্রার্থী সমান সংখ্যক ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পান তাহলে তা আরও জমে উঠবে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে হলে একজন প্রার্থীকে কমপক্ষে ২৭০টি ইলেকটোরাল কলেজ ভোট পেতে হবে। কিন্তু যদি দু’জনেই ২৬৯ টি করে ইলেকটোরাল ভোট পান তাহলে নতুন এক নাটকীয়তার দিকে মোড় নিয়ে পারে পরিস্থিতি। এক্ষেত্রে তৃতীয় কোনো দলের প্রার্থী একজন ডেমোক্রেট বা রিপাবলিকান প্রার্থীর পরিণতিকে আটকে দিতে পারেন। তখন কে হবেন প্রেসিডেন্ট সে সিদ্ধান্ত নেবে মার্কিন কংগ্রেসের প্রতিনিধি পরিষদ। এমনটা হলে প্রতিটি রাজ্যের ডেলিগেশন একত্রিত হয়ে প্রেসিডেন্টের জন্য মাত্র একটি ভোট দেবেন। এতে প্রতিনিধি পষিদে যে দলের আধিক্য আছে তাদের সদস্যরা কোন প্রার্থীকে বেছে নেবেন সে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন। প্রেসিডেন্ট পদে নির্বাচিত হতে হলে একজন প্রার্থীকৈ অবশ্যই এ প্রক্রিয়ায় ২৬টি রাজ্যে বিজয়ী হতে হয়। এরপর ভাইস প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করে সিনেট। সেখানে প্রতিজন সিনেটর একটি করে ভোট দেন। এর ফলে প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট আলাদা দল থেকে নির্বাচিত হতে পারেন। তবে এবার মার্কিন কংগ্রেসের দু’কক্ষ প্রতিনিধি পরিষদ ও সিনেটের নিয়ন্ত্রণ রয়েছে রিপাবলিকানদের হাতে। এর অর্থ হলো তারা হয়তো তাদের দলীয় প্রার্থীকে বেছে নিতে পারবেন। উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে রয়েছেন ৫৩৮ ইলেটোরাল কলেজ। এর মধ্যে ৪৩৫ জনই হলো প্রতিনিধি পরিষদের। বাকি ১০০ হলো সিনেট স

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *