দিনাজপুর জেলা আওয়ামী লীগ’র আয়োজনে জেলহত্যা দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

Slider রংপুর

 

dsc00677

 

রবিউল ইসলাম, দিনাজপুর প্রতিনিধি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ দিনাজপুর জেলা শাখা আয়োজিত ৩ নভেম্বর জেলহত্যা দিবস উপলক্ষ্যে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শহরের বাসুনিয়াপট্টিস্থ দলীয় কার্যালয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আলোচনা সভায় জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সাবেক এমপি এ্যাডঃ আব্দুল লতিফের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের প্রশাসক আজিজুল ইমাম চৌধুরী, সহ-সভাপতি মোঃ আলাউদ্দিন, মোঃ বজলুল হক, শরীফুল আহ্সান লাল, শিক্ষা সম্পাদক কামরুল হুদা হেলাল, স্বাস্থ্য সম্পাদক ডাঃ আব্দুল করিম, শহর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এসএম খালেকুজ্জামান রাজু, যুব মহিলা লীগের সভাপতি ছবি সিনহা, যুবলীগের এহসানুল এনাম সরকার, কৃষকলীগের আব্দুল মান্নান প্রমুখ। আলোচনা সভায় জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ফারুকুজ্জামান চৌধুরী মাইকেলের প্রাণবন্ত উপস্থাপনায় এ সময় অন্যান্যর মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা আ’লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ রফিকুল ইসলাম, এ্যাডঃ হাসনে ইমাম নয়ন, এ্যাডঃ তৌহিদুল হক সরকার, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক মীর শরিফ উদ্দিন মনি,  দপ্তর সম্পাদক সেলিম আখতার চৌধুরী, উপ-দপ্তর সম্পাদক, কাজী তাজ উল সাম্স প্রিন্স, উপ-প্রচার সম্পাদক রেজওয়ানুর রহমান রেজা, সদস্য এ্যাডঃ গোলাম রহমান বাবুল, জেলা মহিলা আ’লীগের সভানেত্রী সাবেক এমপি সুলতানা বুলবুল, সাধারণ সম্পাদিকা তারিকুন বেগম লাবুন, জেলা যুবলীগের সহ-সভাপতি মোঃ জাকির হোসেন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোঃ দবিরুল ইসলাম দবির, মোঃ রবিউল আলম রবু, এ্যাডঃ আশফার হোসেন বাবু, মোঃ রাকিব সরকার, মোঃ নজিবর রহমান, হাসান আলী, মোঃ জাহাঙ্গীর আলম, মোঃ মোস্তাফিজুর রহমানসহ জেলা আ’লীগ, শহর আ’লীগ, কৃষক লীগ, মহিলা লীগ, যুব মহিলা লীগ, ছাত্রলীগের নেতৃবৃন্দ। উল্লেখ্য, ১৯৭৫ সালের এই দিনে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বন্দি অবস্থায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ জাতীয় চারনেতা বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম, প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ, মন্ত্রীসভার সদস্য ক্যাপ্টেন এম মনসুর আলী এবং এএইচএম কামরুজ্জামানকে হত্যা করা হয়। ওই বছরের ১৫ আগস্ট সপরিবারে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার পর ষড়যন্ত্রের অংশ হিসেবে জাতীয় চার নেতাকে কারাগারে পাঠানো হয় এবং ৩ নভেম্বর নৃশংসভাবে হত্যা করা হয়। প্রতিবছর বেদনাবিদুর এ দিন জেলহত্যা দিবস হিসেবে পালন করা হয়।

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *