প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ইফতার মাহফিল রাজনৈতিক নেতাদের মিলনমেলায় পরিণত হয়েছিল।
ইফতারের প্রায় আধা ঘণ্টা আগে অনুষ্ঠানস্থলে এসে পৌঁছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এ সময় তিনি আগত অতিথিদের টেবিলে টেবিলে ঘুরে সবার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন। তাদের খোঁজ-খবরও নেন প্রধানমন্ত্রী। বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের নেতারাও প্রধানমন্ত্রীর কুশল জানতে চান।
ইফতারের আগে দেশ-জাতি ও মুসলিম বিশ্বের অব্যাহত শান্তি, সুখ-সমৃদ্ধি ও কল্যাণ কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
মোনাজাতে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ ১৫ আগস্টের সকল শহীদ ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের রুহের মাগফেরাত এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু ও সুস্বাস্থ্যও কামনা করা হয়। মোনাজাত পরিচালনা করেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা মুফতি মিজানুর রহমান।
ইফতারে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মঞ্চে ছিলেন স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী, বিরোধী দলীয় নেতা রওশন এরশাদ, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, এলজিআরডি ও সমবায় মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ওয়ার্কার্স পাটির সভাপতি ও বিমানমন্ত্রী রাশেদ খান মেনন, জাসদের সভাপতি ও তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু এবং সিপিবির সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম।
অন্যদের মধ্যে ইফতারে উপস্থিত ছিলেন প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী নূরুল ইসলাম বিএসসি, ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বি মিয়া, আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ, অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর কবির নানকসহ দলের কেন্দ্রীয় নেতারা, সিপিবির উপদেষ্টা মনজুরুল আহসান খান, বিএনএর চেয়ারম্যান ব্যারিস্টার নাজমুল হুদা, জাতীয় পার্টির মহাসচিব এ বি এম রুহুল আমিন হাওলাদার, সাম্যবাদী দলের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ বড়ূয়া, জাসদের সাধারণ সম্পাদক শিরিন আক্তার, ত্বরিকত ফেডারেশনের চেয়ারম্যান নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী, কমিউনিস্ট কেন্দ্রের আহ্বায়ক ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খান, গণতন্ত্রী পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য নূরুর রহমান সেলিম, ডা. শহীদুল্লাহ শিকদার, ওয়ার্কার্স পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য কামরুল আহসান প্রমুখ।
