দেশের প্রাথমিক শিক্ষা অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হলো আজ বুধবার। এ জন্য দেশের সব ধরনের প্রাথমিক শিক্ষার কার্যক্রম এখন থেকে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে ন্যস্ত করার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হলো।
আজ সচিবালয়ে শিক্ষানীতি বাস্তবায়ন সংক্রান্ত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভা শেষে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান এ কথা জানান। তাঁরা বলেন, এটা দেশের শিক্ষাক্ষেত্রে একটি ঐতিহাসিক দিন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষানীতির আলোকে আজ সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো যে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সব ধরনের শিক্ষা এখন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকবে। আপাতত যেখানে যেভাবে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রাথমিক শিক্ষা আছে, সেটা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলে গেল। এখন ওই মন্ত্রণালয় ঠিক করবে, কীভাবে তারা এই কাজগুলো বাস্তবায়ন করবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সিদ্ধান্ত হয়ে গেলেও এখন কিছু আনুষ্ঠানিকতা বাকি। প্রধানমন্ত্রীর কাছে সার-সংক্ষেপ পাঠিয়ে অনুমোদন নেওয়া হবে। প্রয়োজনে মন্ত্রিসভারও অনুমোদন নেওয়া হবে। তবে আজকের থেকে এই দিনটি ধরা হবে। শিক্ষার ক্ষেত্রে এত বড় মৌলিক পরিবর্তন আগে হয়নি।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আজকের তারিখে কার্যক্রম শুরু করে দিলাম। নতুন অর্থ বছরের আগেই আনুসাঙ্গিক সব ঠিক করে ফেলা হবে।’
আজ সচিবালয়ে শিক্ষানীতি বাস্তবায়ন সংক্রান্ত এক সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভা শেষে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান এ কথা জানান। তাঁরা বলেন, এটা দেশের শিক্ষাক্ষেত্রে একটি ঐতিহাসিক দিন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষানীতির আলোকে আজ সিদ্ধান্ত নেওয়া হলো যে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত সব ধরনের শিক্ষা এখন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে থাকবে। আপাতত যেখানে যেভাবে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত প্রাথমিক শিক্ষা আছে, সেটা প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে চলে গেল। এখন ওই মন্ত্রণালয় ঠিক করবে, কীভাবে তারা এই কাজগুলো বাস্তবায়ন করবে।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, সিদ্ধান্ত হয়ে গেলেও এখন কিছু আনুষ্ঠানিকতা বাকি। প্রধানমন্ত্রীর কাছে সার-সংক্ষেপ পাঠিয়ে অনুমোদন নেওয়া হবে। প্রয়োজনে মন্ত্রিসভারও অনুমোদন নেওয়া হবে। তবে আজকের থেকে এই দিনটি ধরা হবে। শিক্ষার ক্ষেত্রে এত বড় মৌলিক পরিবর্তন আগে হয়নি।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আজকের তারিখে কার্যক্রম শুরু করে দিলাম। নতুন অর্থ বছরের আগেই আনুসাঙ্গিক সব ঠিক করে ফেলা হবে।’
সভায় বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি ছাড়াও বেশ কয়েকজন শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন।
সভায় শিক্ষাবিদ ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল উপস্থিত না থাকলেও একটি লিখিত বক্তব্য পাঠান। তা পড়ে শোনান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব চৌধুরী মুফাদ আহমেদ। ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার সমালোচনা করে বলেন, এই পরীক্ষা বিপর্যয় ডেকে এনেছে।