বিশ্বের বৃহত্তম গণতন্ত্রগুলিকে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে অন্তর্ভুক্ত করতেই হবে। জি-৪ শীর্ষ বৈঠকে শনিবার মন্তব্য করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। উদ্বোধনী ভাষণে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর এই মন্তব্য শুরু থেকেই চড়া সুরে বেঁধে দিল চার দেশের শীর্ষ নেতাদের বৈঠককে। নরেন্দ্র মোদীর কথায়, নিরাপত্তা পরিষদের বিশ্বাসযোগ্যতা এবং বৈধতা বাড়ানোর জন্যই তার সংস্কার এখন অত্যন্ত জরুরি।
ভারত ছাড়াও জার্মানি, ব্রাজিল ও জাপান জি-৪-এর সদস্য। নিউ ইয়র্কে এ দিন জি-৪-এর যে বৈঠক শুরু হয়েছে, ভারতই তার আয়োজক। চার সদস্য দেশই জোর গলায় নিরাপত্তা পরিষদের সংস্কারের দাবি তুলে আসেছে বেশ কয়েক বছর ধরে। প্রতিটি দেশই নিরাপত্তা পরিষদে স্থায়ী সদস্যপদের জন্য পরস্পরের দাবিকে সমর্থন করছে। রাষ্ট্রপুঞ্জের সাধারণ সভার অধিবেশনে এ বার নিরাপত্তা পরিষদের সংস্কারের বিষয়টিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচ্য। সেই কর্মসূচির ফাঁকে নিউ ইয়র্কে জি-৪-এর শীর্ষ বৈঠক গোটা বিশ্বের নজর কাড়ছে।
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেছেন,নিরাপত্তা পরিষদের সংস্কারের প্রস্তাব কয়েক দশক ধরে গোটা বিশ্বের কাছে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তিনি বলেন,৭০ বছর আগে যখন রাষ্ট্রপুঞ্জ তৈরি হয়েছিল, তার থেকে এখনকার পৃথিবীটা অনেকটা আলাদা। নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ আগের চেয়ে এখন অনেক জটিল এবং অচেনা। সেই কারণেই রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের সংস্কার জরুরি বলে মোদী মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় জনগোষ্ঠীগুলি যে সব দেশে বাস করে এবং যে দেশগুলি আজকের পৃথিবীর অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি, তাদের বাইরে রেখে রাষ্ট্রপুঞ্জের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক সমিতি চলতে পারে না। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কথায়, এই দেশগুলির অন্তর্ভুক্তি নিরাপত্তা পরিষদের বিশ্বাসযোগ্যতা এবং বৈধতা বাড়াবে। তাতে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করা সহজ হবে।
সূত্র: আনন্দবাজার প্রত্রিকা
প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে বলেছেন,নিরাপত্তা পরিষদের সংস্কারের প্রস্তাব কয়েক দশক ধরে গোটা বিশ্বের কাছে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। তিনি বলেন,৭০ বছর আগে যখন রাষ্ট্রপুঞ্জ তৈরি হয়েছিল, তার থেকে এখনকার পৃথিবীটা অনেকটা আলাদা। নিরাপত্তা সংক্রান্ত উদ্বেগ আগের চেয়ে এখন অনেক জটিল এবং অচেনা। সেই কারণেই রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদের সংস্কার জরুরি বলে মোদী মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় জনগোষ্ঠীগুলি যে সব দেশে বাস করে এবং যে দেশগুলি আজকের পৃথিবীর অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি, তাদের বাইরে রেখে রাষ্ট্রপুঞ্জের সর্বোচ্চ নীতি নির্ধারক সমিতি চলতে পারে না। ভারতের প্রধানমন্ত্রীর কথায়, এই দেশগুলির অন্তর্ভুক্তি নিরাপত্তা পরিষদের বিশ্বাসযোগ্যতা এবং বৈধতা বাড়াবে। তাতে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করা সহজ হবে।
সূত্র: আনন্দবাজার প্রত্রিকা