৭ দিনব্যাপী ‘হাইওয়ে পুলিশের সেবা সপ্তাহ

Slider গ্রাম বাংলা


রমজান আলী রুবেল, শ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধিঃ সুশৃঙ্খল সুরক্ষিত মহাসড়ক’ এই স্লোগানকে সামনে রেখে শুরু হলো ৭ দিনব্যাপী ‘হাইওয়ে পুলিশের সেবা সপ্তাহ-২০২৪’। মাওনা হাইওয়ে থানা হাইওয়ে পুলিশের আয়োজনে বুধবার ১৪ ফেব্রুয়ারি মাওনা চৌরাস্তা হাইওয়ে থানা এলাকার উড়াল সেতুর নিচে হাইওয়ে সেবা সপ্তাহের অঙ্গিকার,নিরাপদ সড় হোক সবার, এই স্লোগানে র‍্যালী ও লিফলেট বিতরণ করা হয়।

মাওনা হাইওয়ে পুলিশ সপ্তাহ-২০২৪ উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপত্বি করেন, মাওনা হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি মো. মাহবুব মোর্শেদ। এসময় তিনি, গাড়ির চালকদের উদ্দেশ্যে বলেন, আমরা হাইওয়ে পুলিশের আইন মেনে চলবো নিরাপদে বাড়ি ফেরবো, তিনি আরো বলেন, বর্তমানে স্মার্ট পুলিশ তারা নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে,রাস্তায় ডাকাতি,ট্রাকে কাঁচামাল তরকরারী হাইওয়ে পুলিশ নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ৭ দিনব্যাপী ‘হাইওয়ে পুলিশের সেবা সপ্তাহ-২০২৪ কর্মসূচিতে রয়েছে। স্কাউট সদস্যদের নিয়ে রাস্তা পারাপার সংক্রান্ত প্রচারণা। জনসাধারণ চালকদের জন্য হাইওয়ে পুলিশ সেবা স্টল।
মহাসড়কে যে কোন সমস্যায় রয়েছে hello HP apps। রয়েছে কমিউনিটি পুলিশিং সভা। ট্রাফিক আইন বিষয় কর্মশালা। ড্রাইভার হেলপারদের নিয়ে সচেতনামূলক কর্মশালা, সহ স্কুল কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে সচেতনামূলক কর্মশালা।

গত ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেশের ৮ টি রিজিয়ন ও ৮০ টি থানা ফাড়িতে নানা আয়োজনে চলবে এই সেবা সপ্তাহ।

মঙ্গলবার ( ১৩ ফেব্রুয়ারি) দুপুর পৌনে টায় রাজারবাগ পুলিশ লাইন্সে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে হাইওয়ে পুলিশের সেবা সপ্তাহ-২০২৪ উদ্বোধন ঘোষণা করেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

উদ্বোধন শেষে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে এগিয়ে নেওয়ার স্বার্থে, জনগনের সেবার স্বার্থে, দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে তিনি পুলিশ বাহিনীকে বিভিন্নভাবে সাজিয়েছেন। তিনি পুলিশ বাহিনীর দক্ষতা এবং সক্ষমতা বৃদ্ধিতে নানাভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।’

তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থাকে ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রের মহাসড়কে পরিণত করতে আন্তর্জাতিক মহাসড়ক পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সে কার্যক্রম চলমান রয়েছে। পাশাপাশি বাংলাদেশের মহাসড়ক গুলোকে জিরো এক্সিডেন্টের আলোকে তৈরি করতে ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কের ২৫০ কিলোমিটার জুরে সিসিটিভি ক্যামেরা বসানোর ব্যবস্থা আমরা নিয়েছি, এবং এই কার্যক্রম প্রায় শেষের দিকে। আমরা মনে করি এই কার্যক্রমটা সম্পন্ন হলে আমরা আরো একধাপ এগিয়ে নিয়ে যেতে পারবো আমাদের সড়ক ব্যবস্থাকে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *