জনগণের গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে সরকার দ্রুত বিদায় নেবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন ও ২০ দলীয় জোটের শীর্ষ নেতা খালেদা জিয়া। তিনি বলেছেন, তখনই দেশে জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে এবং শান্তি ফিরে আসবে। এবং চোর-দুর্নীতিবাজ সরকারের হাত থেকে মানুষ মুক্তি পাবে। আজ রাজধানীর লেডিস ক্লাবে ডক্টরস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব) আয়োজিত ইফতার মাহফিলে তিনি এসব কথা বলেন। আইনের চেয়েও পুলিশের হাত লম্বা হয়ে গেছে মন্তব্য করে খালেদা জিয়া বলেন, কিছু পুলিশ চরম দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েছে। তারা এখন সরকারেও ওপরে। তাদের হাত আইনের হাতের চেয়ে লম্বা। কারণ পুলিশ এখন বলে, আমারই বিরোধী দলের আন্দোলন দমন করেছি। আমরাই সরকারকে টিকিয়ে রেখেছি। কাজেই তাদের কাছে জনগণের নিরাপত্তা আশা করেন কিভাবে।
তিনি বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার পরিবেশ নেই। বুয়েট অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ২০ দলীয় জোটের শীর্ষনেতা বলেন, আমরা দেশে সুশাসন, মানবাধিকার, জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাই। সবাই যাতে স্কুলে যেতে পারে, রাস্তাঘাটে মেয়েরা যাতে নিরাপদে চলতে সে ব্যবস্থা চাই। এর জন্য প্রয়োজন দেশে গণতন্ত্র। তিনি বলেন, তাই দেশবাসীর কাছে আমাদের আহ্বান থাকবে- আসুন আমরা এই রমজানে নামাজ পড়ে আল্লাহর দোয়া করি, যেন এই জালেম সরকারের দ্রুত বিদায় হয়।
ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. এমাজ উদ্দিন আহমেদ, বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান অধ্যাপক একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদদু আহমেদ, নজরুল ইসলাম খান, এমকে আনোয়ার, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শওকত মাহমুদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) একাংশের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, বিএনপির অর্থ বিষয়ক আব্দুস সালাম, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সদরুল আমিন, ঢাকা সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন প্রমু
তিনি বলেন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার পরিবেশ নেই। বুয়েট অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। ২০ দলীয় জোটের শীর্ষনেতা বলেন, আমরা দেশে সুশাসন, মানবাধিকার, জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চাই। সবাই যাতে স্কুলে যেতে পারে, রাস্তাঘাটে মেয়েরা যাতে নিরাপদে চলতে সে ব্যবস্থা চাই। এর জন্য প্রয়োজন দেশে গণতন্ত্র। তিনি বলেন, তাই দেশবাসীর কাছে আমাদের আহ্বান থাকবে- আসুন আমরা এই রমজানে নামাজ পড়ে আল্লাহর দোয়া করি, যেন এই জালেম সরকারের দ্রুত বিদায় হয়।
ইফতার মাহফিলে উপস্থিত ছিলেন- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. এমাজ উদ্দিন আহমেদ, বিকল্পধারা বাংলাদেশের চেয়ারম্যান অধ্যাপক একিউএম বদরুদ্দোজা চৌধুরী, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদদু আহমেদ, নজরুল ইসলাম খান, এমকে আনোয়ার, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা শওকত মাহমুদ, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়ন (বিএফইউজে) একাংশের সভাপতি রুহুল আমিন গাজী, বিএনপির অর্থ বিষয়ক আব্দুস সালাম, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সদরুল আমিন, ঢাকা সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন প্রমু