চীনের সঙ্গে কৌশলগত সম্পর্ক জোরদার করতে প্রয়াসী বাংলাদেশ সরকার উন্নয়ন মডেল হিসেবে নিয়ন্ত্রিত অর্থনীতির দেশটিকে অনুসরণ করবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। দেশটির সফররত পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওয়াং ই আজ রবিবার বিকেলে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দেখা করতে গেলে এ কথা বলেন তিনি। বৈঠক শেষে প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব এ কে এম শামীম চৌধুরী চীনা পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে বলেন, বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়া ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করতে পারে। শান্তি, শৃঙ্খলা ও উন্নয়নে বড় ভূমিকার রাখতে পারে। ভৌগোলিক অবস্থান বাংলাদেশের বড় শক্তি। এখানে যথেষ্ঠ অবদান রাখতে পারে। জরুরি প্রয়োজনে বাংলাদেশের পাশে থাকবে বলেও আশ্বাস দেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে প্রেস সচিব বলেন, চীনকে উন্নয়নের মডেল হিসেবে বাংলাদেশ অনুসরণ করবে। চীনের উন্নয়ন মানে এশিয়ার উন্নয়ন। দুই দেশ পরস্পরকে সহায়তা করলে দারিদ্র্য দূরীকরণের লক্ষ্য পূরণে পৌঁছাতে পারবে। আলোচনায় বাংলাদেশ, চীন, ভারত ও মিয়ানমারের মধ্যে ভালো সম্পর্কের কথাও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন বলে জানান প্রেস সচিব। সম্প্রতি চার দেশের মধ্যে বিসিআইএম নামের অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংস্থা গঠনের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা শুরু হয়।
এ কে এম শামীম চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, চায়না বাংলাদেশের জরুরি (আরজেন্ট নিড) প্রয়োজনে পাশে দাঁড়াবে। গত ছয় বছরে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ দ্রুত এগুচ্ছে। এভাবে গেলে ২০২১ ও ২০৪১ সালের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে। এক্ষেত্রে চীন সকল সহযোগিতা দেবে। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ-চায়না কূটনৈতিক সম্পর্কের ৪০ বছর পূর্ণ হবে।
প্রেস সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সম্পর্কের ৪০ বছর জাকজমকপূর্ণভাবে পালিত হবে। এরই অংশ হিসেবে চীনা রাষ্ট্রপতি কর্ণফুলী টানেলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন বলে আশা করেছেন তিনি। ৪০ বছর উপলক্ষ্যে আগামী বছর দুই দেশেরই শীর্ষ নেতাদের সফর বিনিময়ের বিষয় বৈঠকে আলোচনা হয়। চীন বাংলাদেশ থেকে পাট ও পাটজাত পণ্য আমদানি বাড়াবে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। অন্যদিকে বাংলাদেশকে অধিক ফলনশীল ধানের জাত ও প্রযুক্তি দিয়ে সহায়তা করবে। চীনের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে আরো বিনিয়োগ করবে বলেও জানিয়েছেন ওয়াং ই।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্ধৃত করে প্রেস সচিব বলেন, চীনকে উন্নয়নের মডেল হিসেবে বাংলাদেশ অনুসরণ করবে। চীনের উন্নয়ন মানে এশিয়ার উন্নয়ন। দুই দেশ পরস্পরকে সহায়তা করলে দারিদ্র্য দূরীকরণের লক্ষ্য পূরণে পৌঁছাতে পারবে। আলোচনায় বাংলাদেশ, চীন, ভারত ও মিয়ানমারের মধ্যে ভালো সম্পর্কের কথাও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন বলে জানান প্রেস সচিব। সম্প্রতি চার দেশের মধ্যে বিসিআইএম নামের অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংস্থা গঠনের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা শুরু হয়।
এ কে এম শামীম চৌধুরী সাংবাদিকদের বলেন, চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, চায়না বাংলাদেশের জরুরি (আরজেন্ট নিড) প্রয়োজনে পাশে দাঁড়াবে। গত ছয় বছরে বাংলাদেশের অগ্রগতির প্রশংসা করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেছেন, বাংলাদেশ দ্রুত এগুচ্ছে। এভাবে গেলে ২০২১ ও ২০৪১ সালের লক্ষ্যে পৌঁছাতে পারবে। এক্ষেত্রে চীন সকল সহযোগিতা দেবে। ২০১৫ সালে বাংলাদেশ-চায়না কূটনৈতিক সম্পর্কের ৪০ বছর পূর্ণ হবে।
প্রেস সচিব বলেন, প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, সম্পর্কের ৪০ বছর জাকজমকপূর্ণভাবে পালিত হবে। এরই অংশ হিসেবে চীনা রাষ্ট্রপতি কর্ণফুলী টানেলের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন বলে আশা করেছেন তিনি। ৪০ বছর উপলক্ষ্যে আগামী বছর দুই দেশেরই শীর্ষ নেতাদের সফর বিনিময়ের বিষয় বৈঠকে আলোচনা হয়। চীন বাংলাদেশ থেকে পাট ও পাটজাত পণ্য আমদানি বাড়াবে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী। অন্যদিকে বাংলাদেশকে অধিক ফলনশীল ধানের জাত ও প্রযুক্তি দিয়ে সহায়তা করবে। চীনের বিনিয়োগকারীরা বাংলাদেশে আরো বিনিয়োগ করবে বলেও জানিয়েছেন ওয়াং ই।