বঙ্গোপসাগরে অপহৃত ৫৮ জেলে মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে এসেছেন। মুক্তিপণ বাবদ নগদ টাকা বিকাশে পরিশোধ করে অপহৃত ওই জেলেরা গত বৃহস্পতিবার ও শুক্রবারে বরগুনার পাথরঘাটায় ফিরে আসেন। ফিরে আসা জেলেদের বরাত দিয়ে বরগুনা জেলা ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী আজ শনিবার দুপুরে এ খবর নিশ্চিত করেন।
বরগুনা জেলা ট্রলার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আ. মান্নান মাঝি জানান, গত ১৮ থেকে ২০ নভেম্বর এক টানা গভীর বঙ্গোপসাগরে অন্তত আটটি ট্রলারসহ দেড় শতাধিক জেলেকে মুক্তিপণের দাবিতে অপহরণ করে জলদস্যুরা। সুন্দরবনের জলদস্যু রাজু ও নয়া ভাই বাহিনী অস্ত্রের মুখে ওই জেলেদের অপহরণ করে নিয়ে যায়। অপহরণের প্রায় এক সপ্তাহ পর মুক্তিপণ দিয়ে ৫৮ জেলে ফিরে এসেছেন। এর মধ্যে রাজু বাহিনীর ৩৩ জন ও নয়া ভাই বাহিনীর ২৫ জন জেলে রয়েছেন। অপহৃত জেলেদের মধ্যে প্রতি জেলে বাবদ এক থেকে দেড় লাখ টাকা বিকাশের মাধ্যমে পরিশোধ করে মুক্তি পেয়েছেন তাঁরা। ফিরে আসা জেলেদের বাড়ি পটুয়াখালীর কলাপাড়া, বরগুনার পাথরঘাটা ও তালতলীর বিভিন্ন গ্রামে।
এ ব্যাপারে কোস্টগার্ডের পাথরঘাটা স্টেশন কমান্ডার লে. এম রাহাতুজ্জামান বলেন, বেশ কয়েকজন জেলে মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে এসেছে বলে শুনেছি। দস্যুদের আস্তানা চিহ্নিত করে পশ্চিম অঞ্চলের কোস্টগার্ড স্টেশনকে নিয়ে শিগগিরই অভিযান করা হবে।
বরগুনা জেলা ট্রলার শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি আ. মান্নান মাঝি জানান, গত ১৮ থেকে ২০ নভেম্বর এক টানা গভীর বঙ্গোপসাগরে অন্তত আটটি ট্রলারসহ দেড় শতাধিক জেলেকে মুক্তিপণের দাবিতে অপহরণ করে জলদস্যুরা। সুন্দরবনের জলদস্যু রাজু ও নয়া ভাই বাহিনী অস্ত্রের মুখে ওই জেলেদের অপহরণ করে নিয়ে যায়। অপহরণের প্রায় এক সপ্তাহ পর মুক্তিপণ দিয়ে ৫৮ জেলে ফিরে এসেছেন। এর মধ্যে রাজু বাহিনীর ৩৩ জন ও নয়া ভাই বাহিনীর ২৫ জন জেলে রয়েছেন। অপহৃত জেলেদের মধ্যে প্রতি জেলে বাবদ এক থেকে দেড় লাখ টাকা বিকাশের মাধ্যমে পরিশোধ করে মুক্তি পেয়েছেন তাঁরা। ফিরে আসা জেলেদের বাড়ি পটুয়াখালীর কলাপাড়া, বরগুনার পাথরঘাটা ও তালতলীর বিভিন্ন গ্রামে।
এ ব্যাপারে কোস্টগার্ডের পাথরঘাটা স্টেশন কমান্ডার লে. এম রাহাতুজ্জামান বলেন, বেশ কয়েকজন জেলে মুক্তিপণ দিয়ে ফিরে এসেছে বলে শুনেছি। দস্যুদের আস্তানা চিহ্নিত করে পশ্চিম অঞ্চলের কোস্টগার্ড স্টেশনকে নিয়ে শিগগিরই অভিযান করা হবে।