পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (পিসিজেএসএস) সভাপতি জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা ওরফে সন্তু লারমা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, শান্তি চুক্তি বাস্তবায়নে কার্যকরী উদ্যোগ নেওয়া না হলে পার্বত্য চট্টগ্রামে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে।
শনিবার রাজধানীর সুন্দরবন হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন। আগামী ২ ডিসেম্বর পার্বত্য শান্তি চুক্তির ১৭ বছর পূর্তি হবে। এই উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সন্তু লারমা বলেন, পাবর্ত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন একটি জাতীয় ও রাজনৈতিক সমস্যা। দেশের সামগ্রিক স্বার্থে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। সরকারের প্রধান দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে চুক্তি বাস্তবায়ন।
তিনি বলেন, আর বিলম্ব না করে পাবর্ত্য চট্টগ্রাম চুক্তির অবাস্তবায়িত বিষয়গুলো বাস্তবায়নে সময়সূচিভিত্তিক কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি সরকারের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছে। অন্যথায় পার্বত্য চট্টগ্রামের যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির জন্য সরকার দায়ী থাকবে।
সন্তু লারমা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, পার্বত্য (শান্তি) চুক্তি বাস্তবায়নে আগামী ২০১৫ সালের ৩০ এপ্রিলের মধ্যে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। এ সময়ের মধ্যে চুক্তি বাস্তবায়ন না হলে ওই বছরের ১ মে থেকে সরকারের বিরুদ্ধে পার্বত্য চট্টগ্রামে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে।
শনিবার রাজধানীর সুন্দরবন হোটেলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন। আগামী ২ ডিসেম্বর পার্বত্য শান্তি চুক্তির ১৭ বছর পূর্তি হবে। এই উপলক্ষে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।
সন্তু লারমা বলেন, পাবর্ত্য চট্টগ্রাম শান্তিচুক্তি বাস্তবায়ন একটি জাতীয় ও রাজনৈতিক সমস্যা। দেশের সামগ্রিক স্বার্থে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। সরকারের প্রধান দায়িত্ব ও কর্তব্য হচ্ছে চুক্তি বাস্তবায়ন।
তিনি বলেন, আর বিলম্ব না করে পাবর্ত্য চট্টগ্রাম চুক্তির অবাস্তবায়িত বিষয়গুলো বাস্তবায়নে সময়সূচিভিত্তিক কার্যকর উদ্যোগ গ্রহণের জন্য পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি সরকারের প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানাচ্ছে। অন্যথায় পার্বত্য চট্টগ্রামের যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির জন্য সরকার দায়ী থাকবে।
সন্তু লারমা হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে বলেন, পার্বত্য (শান্তি) চুক্তি বাস্তবায়নে আগামী ২০১৫ সালের ৩০ এপ্রিলের মধ্যে কার্যকর উদ্যোগ নিতে হবে। এ সময়ের মধ্যে চুক্তি বাস্তবায়ন না হলে ওই বছরের ১ মে থেকে সরকারের বিরুদ্ধে পার্বত্য চট্টগ্রামে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেওয়া হবে।