বান্দরবানে পর্যটক কম আসায় পর্যটন ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত উঠেছে। ১২ ও ১৩ জুন ব্যাপক পাহাড়ধসে প্রাণহানি ও সড়ক যোগাযোগ বিপর্যস্ত হওয়ার ঘটনার পর আতঙ্কে পর্যটকেরা আসছেন না বলে পর্যটন-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে জেলা শহর ও শহরতলির কয়েকটি পর্যটনকেন্দ্র ফাঁকা পড়ে থাকতে দেখা গেছে। কিছু লোকজনকে ঘোরাফেরা করতে দেখা গেলেও তাঁরা সবাই জেলা শহরের আশপাশের সাতকানিয়া, লোহাগাড়া এলাকা থেকে এসেছেন। শহরের কাছের জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা নীলাচলে জসীম উদ্দিন নামের এক পর্যটক বলেন, তাঁরা দোহাজারি থেকে চার বন্ধু মিলে বেড়াতে এসেছেন। দুপুরে আবার ফিরে যাবেন। শহরতলির রামজাদি, শৈলপ্রপাতসহ কয়েকটি পর্যটনকেন্দ্রে সংবাদ নিয়ে পর্যটক না থাকার একই চিত্র বলে জানা গেছে।
মেঘলা পর্যটনকেন্দ্রের প্রবেশমুখে টিকিট বিক্রেতা সুকুমার দাশ বলেন, আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত মাত্র ১৮০টি টিকিট বিক্রি হয়েছে। গত বছর ঈদের পরের দিন ওই একই সময়ে হাজারেরও বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছিল।
জেলা শহরের মেঘলায় অবস্থিত পর্যটন মোটেলের সহকারী ব্যবস্থাপক সুমন তঞ্চঙ্গ্যা বলেছেন, আজ মোটেলে কোনো আগাম ভাড়া বা বুকিং নেই। আগামীকাল বুধবার ধারণক্ষমতার অর্ধেকাংশের মতো আগাম ভাড়া রয়েছে। মধ্যম মানের আবাসিক হোটেল গ্রীণহিলের ব্যবস্থাপক আশীষ ধর জানান, হোটেল একেবারে শূন্য। গত বছর ঈদের এক সপ্তাহ আগে সব কক্ষ বুকিং হয়েছিল।
বান্দরবান জিপ-বাস শ্রমিক ইউনিয়নের কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ বাদশা বলেছেন, তাঁদের সমিতির প্রায় ৫০০ গাড়ি গত বছরের ঈদে সব আগাম ভাড়া নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এবারে ৫০টি গাড়িও এখন পর্যন্ত বুকিং হয়নি। আগামীকাল থেকে পর্যটক আসবেন—এ রকম পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে না।
জেলা হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেছেন, পাহাড়ধসে বান্দরবানে, বিশেষ করে পর্যটনে কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি। তারপরও পর্যটকেরা না আসায় পর্যটন ব্যবসায় খুবই খারাপ যাচ্ছে।
পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের হতাশা থাকলেও আশা ছাড়েনি জেলা প্রশাসন। বান্দরবান জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) হোসাইন মুহাম্মদ আল-মুজাহিদ বলেন, গত বছরের তুলনায় পর্যটক কম এসেছেন ঠিক। কিন্তু একেবারে আশঙ্কাজনক হারে কম তা নয়। এখনো পর্যটক আসার যথেষ্ট সময় রয়েছে।
বান্দরবানে পর্যটক কম আসায় পর্যটন ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত উঠেছে। ১২ ও ১৩ জুন ব্যাপক পাহাড়ধসে প্রাণহানি ও সড়ক যোগাযোগ বিপর্যস্ত হওয়ার ঘটনার পর আতঙ্কে পর্যটকেরা আসছেন না বলে পর্যটন-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে জেলা শহর ও শহরতলির কয়েকটি পর্যটনকেন্দ্র ফাঁকা পড়ে থাকতে দেখা গেছে। কিছু লোকজনকে ঘোরাফেরা করতে দেখা গেলেও তাঁরা সবাই জেলা শহরের আশপাশের সাতকানিয়া, লোহাগাড়া এলাকা থেকে এসেছেন। শহরের কাছের জনপ্রিয় পর্যটন এলাকা নীলাচলে জসীম উদ্দিন নামের এক পর্যটক বলেন, তাঁরা দোহাজারি থেকে চার বন্ধু মিলে বেড়াতে এসেছেন। দুপুরে আবার ফিরে যাবেন। শহরতলির রামজাদি, শৈলপ্রপাতসহ কয়েকটি পর্যটনকেন্দ্রে সংবাদ নিয়ে পর্যটক না থাকার একই চিত্র বলে জানা গেছে।
মেঘলা পর্যটনকেন্দ্রের প্রবেশমুখে টিকিট বিক্রেতা সুকুমার দাশ বলেন, আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত মাত্র ১৮০টি টিকিট বিক্রি হয়েছে। গত বছর ঈদের পরের দিন ওই একই সময়ে হাজারেরও বেশি টিকিট বিক্রি হয়েছিল।
জেলা শহরের মেঘলায় অবস্থিত পর্যটন মোটেলের সহকারী ব্যবস্থাপক সুমন তঞ্চঙ্গ্যা বলেছেন, আজ মোটেলে কোনো আগাম ভাড়া বা বুকিং নেই। আগামীকাল বুধবার ধারণক্ষমতার অর্ধেকাংশের মতো আগাম ভাড়া রয়েছে। মধ্যম মানের আবাসিক হোটেল গ্রীণহিলের ব্যবস্থাপক আশীষ ধর জানান, হোটেল একেবারে শূন্য। গত বছর ঈদের এক সপ্তাহ আগে সব কক্ষ বুকিং হয়েছিল।
বান্দরবান জিপ-বাস শ্রমিক ইউনিয়নের কোষাধ্যক্ষ মোহাম্মদ বাদশা বলেছেন, তাঁদের সমিতির প্রায় ৫০০ গাড়ি গত বছরের ঈদে সব আগাম ভাড়া নেওয়া হয়েছিল। কিন্তু এবারে ৫০টি গাড়িও এখন পর্যন্ত বুকিং হয়নি। আগামীকাল থেকে পর্যটক আসবেন—এ রকম পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে না।
জেলা হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম বলেছেন, পাহাড়ধসে বান্দরবানে, বিশেষ করে পর্যটনে কোনো ধরনের সমস্যা হয়নি। তারপরও পর্যটকেরা না আসায় পর্যটন ব্যবসায় খুবই খারাপ যাচ্ছে।
পর্যটন ব্যবসার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের হতাশা থাকলেও আশা ছাড়েনি জেলা প্রশাসন। বান্দরবান জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের জনসংযোগ বিভাগের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) হোসাইন মুহাম্মদ আল-মুজাহিদ বলেন, গত বছরের তুলনায় পর্যটক কম এসেছেন ঠিক। কিন্তু একেবারে আশঙ্কাজনক হারে কম তা নয়। এখনো পর্যটক আসার যথেষ্ট সময় রয়েছে।