কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য

Slider লাইফস্টাইল

46981_55685_70077

 

 

 

 

 

কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য

অনিকেত সেন অন্তর :
©
★মানুষের হাড়ের সংখ্যা – ২০৬ টি।
★মানুষের ক্রোমোজোম সংখ্যা – ২৩ জোড়া বা ৪৬ টি।
★মানবদেহে মোট কশেরুকা – ৩৩ টি।
★মানবদেহে হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ঠ সংখ্যা – ৪ টি.
★ভিটামিন এ এর অভাবে – রাতকানা রোগ হয়
★রক্ত সংবহন তন্ত্র আবিস্কার করেন – উইলিয়াম হার্ভে।
★রক্তের গ্রুপ আবিস্কার করেন – ল্যান্ড স্টীনার
★রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা – ‘AB’ গ্রুপ।
★রক্তের সার্বজনীন দাতা – ‘O’ গ্রুপ।
★রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে – রক্ত শুন্যতা
সৃষ্টি হয়।
★ডায়াবেটিস রোগ হয় – ইনসুলিনের অভাবে।
★ডায়াবেটিস রোগির রক্তে বৃদ্ধি পায় – গ্লুকোজ।
★ক্লোনিং পদ্ধতিতে প্রথম জন্মগ্রহণকারী প্রাণীর নাম –
ডলি।
★পাকস্থলীতে দুগ্ধ জমাট বাধায় – রেনিন।
★ঝিনুকের প্রদাহের ফল – মুক্তা।
★মস্তিষ্কের রক্তক্ষরণ ও রক্ত বাঁধাকে বলে – স্ট্রোক
★নাড়ীর স্পন্দন প্রবাহিত হয় – ধমণীর মধ্য দিয়ে
★সর্বাধিক স্নেহজাতীয় খাদ্য পাওয়া যায় – দুধে।
★ব্যকটেরিয় কর্তৃক সৃষ্ট রোগ – কলেরা, টায়ফয়েড,
যক্ষা।
★এইডস একটি – ভাইরাস ঘটিত রোগ।আউটসাইড নলেজ
★শব্দ দুষনের ফলে সৃষ্টি হয় – উচ্চ রক্তচাপ।
★ব্যাকটেরিয়া কোষ বিভাজন ঘটায় – মাইটোসিস প্রক্রিয়ায়।
★মানুষের মস্তিস্কের ওজন – ১.৫০ কেজি।
★মানবদেহে প্রতিদিন পানির প্রয়োজন – ৪-৫ লিটার।
★প্রজননে সাহায্য করে – ভিটামিন ‘ই’।
★DNA এর মূল মজ্জাকে সুবিন্যাস্ত করাকে বলে – জিন
থেরাপি।
★DNA এর অর্থ ডি অক্সিরাইবো নিউক্লিক এসিড।
★জিনতত্ত্বের জনক – ভাইজম্যান।
★হিমোফিলিয়া একটি – বংশগত রোগ।
★হারের মধ্যে পানি থাকে – ৪০-৪৫%
★অন্ত্র দুই প্রকার – ১) ক্ষুদ্রান্ত ও ২) বৃহদান্ত।
★জীবিত কোষের মধ্যে তৈরী হয় – এনজাইম.
★এনজাইম কাজ করে মূলত – অনুঘটক হিসাবে।
★রক্ত এক প্রকার – যোজক কলা।
★রক্ত দুই প্রকার উপাদান দিয়ে গঠিত – ১) রক্ত রস ও ২) রক্ত
কনিকা।আউটসাইড নলেজ
★পূর্ণ বয়স্ক মানুষের হৃদস্পন্দন প্রতি মিনিটে – ৭২ বার।
★রেচন অঙ্গগুলি হলো – ত্বক, ফুসফুস, যকৃত ও বৃক্ক।
★প্রধান রেচন অঙ্গ – বৃক্ক প্রায় ৭৫% নিষ্কাষন করে।
★বৃক্ক দেখতে অনেকটা – সীমের বীজের মতো
★পিটুইটারি গ্রন্থকে বলে – রাজ গ্রন্থি।
★পুংজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – টেস্টোসটেরন
★স্ত্রীজনন গ্রন্থিতে পাওয়া যায় – ইস্ট্রোজেন।
★কঙ্কালতন্ত্রের রোগ – রিকেটস, গেঁটে বাত।
★পরিপাক তন্ত্রের রোগ – আমাশয়, গ্যাস্টাইটিস।
★শ্বসন তন্ত্রের রোগ – নিউমোনিয়া, যক্ষা, ব্রঙ্কাইটিস।
★দীর্ঘজীবী প্রাণী – নীল তিমি (প্রায় ৫০০ বছর)
★সবচেয়ে বড় স্থলচর প্রাণী – আফ্রিকার হাতি
★সবচেয়ে বড় জলচর প্রাণী – নীল তিমি।
★সবচেয়ে বড় সরীসৃপ – কুমির।
★সবচেয়ে দ্রুততম পশু – চিতাবাঘ (ঘন্টায় ৪৫ মাইল)
★সবচেয়ে দ্রুততম পাখি – সুইফ্ট (ঘন্টায় ২০০ মাইল)
★আরশোলার হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ১৩ টি।
★মানুষের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৪ টি।
★হাঙ্গরের হৃদপিন্ডের প্রকোষ্ট – ৩ টি।
★তেলাপোকার রক্তের রং – বর্ণহীন।
★সবচেয়ে লম্বা ও ভারী সাপ – আনাকোন্ডা।
★স্বাদু পানির সবচেয়ে ক্ষুদ্র মাছ – ডুয়ার্ফ পিগমী
গোবী।
★সাপ শুনতে পায় – ত্বকের সাহায্যে।আউটসাইড নলেজ
★রাজ কাকড়ার অপর নাম – লিমুলাস।
★হৃদপিন্ডের বন্ধ শিরা বেলুনের সাহায্যে ফুলানোকে
বলে – এনজিওপ্লাস্ট।
★মানবদেহে রক্তের অক্সিজেন পরিবহন ক্ষমতা খর্ব
করে – কার্বন-ডাই-অক্সাইড।
★বাংলাদেশের একজন পূর্ন বয়স্ক ব্যক্তির প্রতিদিনের শক্তি
প্রয়োজন – ২৫০০ ক্যালোরি।
★হৃদপিন্ডের সংকোচন ও প্রসারণকে যথাক্রমে বলে –
সিস্টোল ও ডায়াস্টোল। আউটসাইড নলেজ
★ত্বক তিনটি স্তর দিয়ে গঠিত – ১)বহি:ত্বক, ২) ডার্মিস ও ৩
হাইপোডার্মিস।
★রক্ত সংবহন তন্ত্রের রোগ – রক্তচাপ, হার্ট এ্যাটাক,
স্ট্রোক, বাতজ্বর, রক্ত শুন্যতা।আউটসাইড নলেজ
★মাছ পানিতে ভাসা নিয়ন্ত্রণ করে – দেহের ভেতরের বায়ু
থলির বাতাস কমিয়ে বাড়িয়ে।
★সমুদ্রে তেল অপসারণের জন্য ব্যবহৃত হয় – সুপার বাগ বা
মাইক্রোবিয়াল ইনক্যকট্যান্ট।
★কুকুর পাগল হয়ে থাকে – জলাতংক রোগ। হলে।
★আদি প্রাণী –এ্যামিবা।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *