ঢাকা; দুর্নীতির মামলায় তিন বছরের সাজার রায়ের বিরুদ্ধে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের আপিল শুনানি পিছিয়েছে। আজ মঙ্গলবার এরশাদের আইনজীবীর সময় আবেদনের প্রেক্ষিতে বিচারপতি মো. রুহুল কুদ্দুসের হাইকোর্টের একক বেঞ্চ ৩০ নভেম্বর শুনানির জন্য নতুন দিন ধার্য করেন। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে আইনজীবী খুরশীদ আলম খান ও এরশাদের পক্ষে শেখ সিরাজুল ইসলাম শুনানিতে অংশ নেন।
এসময় এরশাদের আইনজীবী শেখ সিরাজুল ইসলাম শুনানির জন্য চার সপ্তাহ সময় চেয়ে বলেন, এরশাদ সাহেব গুরুতর অসুস্থ। মামলা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পরামর্শের জন্য কথা বলতে পারেননি। তাছাড়া এই মামলায় আগে সিনিয়র অনেক আইনজীবী ছিলেন। আমি নিজেও মামলা শুনানির জন্য প্রস্তুতি নিতে পারিনি। আদালত মামলার শুনানির জন্য ৩০ নভেম্বর দিন ধার্য্য করেন।
রাষ্ট্রপতি থাকাকালে বিভিন্ন উপহার রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা না দেওয়ার অভিযোগে ১৯৯১ সালের ৮ জানুয়ারি তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোর উপপরিচালক সালেহ উদ্দিন আহমেদ সেনানিবাস থানায় এ মামলাটি করেন। মামলায় এক কোটি ৯০ লাখ ৮১ হাজার ৫৬৫ টাকা আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ আনা হয়। ওই মামলায় ১৯৯২ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের রায়ে এরশাদের তিন বছরের সাজা হয়। একই সঙ্গে ওই অর্থ ও একটি টয়োটা ল্যান্ডক্রুজার গাড়ি বাজেয়াপ্ত করারও নির্দেশ দেওয়া হয়। এই রায়ের বিরুদ্ধে এরশাদ ১৯৯২ সালে হাইকোর্টে আপিল করেন। সেই আপিলের শুনানিই এখন শুরু হচ্ছে। ২০১২ সালের ২৬ জুন সাজার রায়ের বিরুদ্ধে এইচ এম এরশাদের আপিলে পক্ষভুক্ত হয় দুদক। এরপর মামলায় আপিল শুনানির দিন ধার্য্য করতে দুদক চলতি বছর ২২ আগস্ট আবেদন করেছিলো ।
এসময় এরশাদের আইনজীবী শেখ সিরাজুল ইসলাম শুনানির জন্য চার সপ্তাহ সময় চেয়ে বলেন, এরশাদ সাহেব গুরুতর অসুস্থ। মামলা সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে পরামর্শের জন্য কথা বলতে পারেননি। তাছাড়া এই মামলায় আগে সিনিয়র অনেক আইনজীবী ছিলেন। আমি নিজেও মামলা শুনানির জন্য প্রস্তুতি নিতে পারিনি। আদালত মামলার শুনানির জন্য ৩০ নভেম্বর দিন ধার্য্য করেন।
রাষ্ট্রপতি থাকাকালে বিভিন্ন উপহার রাষ্ট্রীয় কোষাগারে জমা না দেওয়ার অভিযোগে ১৯৯১ সালের ৮ জানুয়ারি তৎকালীন দুর্নীতি দমন ব্যুরোর উপপরিচালক সালেহ উদ্দিন আহমেদ সেনানিবাস থানায় এ মামলাটি করেন। মামলায় এক কোটি ৯০ লাখ ৮১ হাজার ৫৬৫ টাকা আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ আনা হয়। ওই মামলায় ১৯৯২ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের রায়ে এরশাদের তিন বছরের সাজা হয়। একই সঙ্গে ওই অর্থ ও একটি টয়োটা ল্যান্ডক্রুজার গাড়ি বাজেয়াপ্ত করারও নির্দেশ দেওয়া হয়। এই রায়ের বিরুদ্ধে এরশাদ ১৯৯২ সালে হাইকোর্টে আপিল করেন। সেই আপিলের শুনানিই এখন শুরু হচ্ছে। ২০১২ সালের ২৬ জুন সাজার রায়ের বিরুদ্ধে এইচ এম এরশাদের আপিলে পক্ষভুক্ত হয় দুদক। এরপর মামলায় আপিল শুনানির দিন ধার্য্য করতে দুদক চলতি বছর ২২ আগস্ট আবেদন করেছিলো ।