গাজীপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ কারাগারের সামনে সাংবাদিকদের বলেন, কেন্দ্রীয় কারাগার হিসেবে সব সময়ই অতিরিক্ত নিরাপত্তা থাকে। আজকের বিরাজমান পরিস্থিতির কারণে চার স্তরের নিরাপত্তা নেওয়া হয়েছে। পুলিশ, র্যাবসহ বিভিন্ন বাহিনীর সাড়ে ৪০০ সদস্য এখানে আছেন। এ ছাড়া গাজীপুরের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ স্থানে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।
পুলিশ পাহারায় লাশ পৌঁছে দেওয়া হবে কি না, জানতে চাইলে এসপি বলেন, ‘কারা কর্তৃপক্ষ যেভাবে বলবে আমরা সেভাবে করব।’
এর আগে সন্ধ্যায় মীর কাসেমের সঙ্গে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে শেষ দেখা করেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। সাক্ষাৎ শেষে বেরিয়ে প্রথম আলোকে তাঁর স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন বলেন, ‘তিনি (মীর কাসেম) আমাকে বলেছেন, তাঁকে ফাঁসির কথা জানানো হয়েছে। মানিকগঞ্জে তাঁকে দাফন করা হবে।’
এর আগে সন্ধ্যায় মীর কাসেমের সঙ্গে কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগারে শেষ দেখা করেন তাঁর পরিবারের সদস্যরা। সাক্ষাৎ শেষে বেরিয়ে প্রথম আলোকে তাঁর স্ত্রী খন্দকার আয়েশা খাতুন বলেন, ‘তিনি (মীর কাসেম) আমাকে বলেছেন, তাঁকে ফাঁসির কথা জানানো হয়েছে। মানিকগঞ্জে তাঁকে দাফন করা হবে।’
মীর কাসেম শেষ ইচ্ছার কথা জানিয়েছেন কি না, জানতে চাইলে আয়েশা খাতুন বলেন, শেষ মুহূর্তেও ছেলের সঙ্গে দেখা না হওয়ায় আক্ষেপ করেছেন তিনি।