সজীব ওয়াজেদ জয় হত্যা চেষ্টায় গ্রেফতার হওয়া বিশিষ্ট সাংবাদিক শফিক রেহমানের মুক্তি দাবিতে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে তার সমর্থকদের করা একটি পিটিশন প্রত্যাখ্যাত হয়েছে।
গত ১৭ এপ্রিল করা এ পিটিশন নিয়ম অনুযায়ী হয়নি বিধায় প্রত্যাখ্যান করেছে পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব কমন্স। বিষয়টি ব্যাখ্যা করে হাউস অব কমন্সের ওয়েবসাইটে বলা হয়, শফিক রেহমানের মুক্তির বিষয়টি ব্রিটিশ সরকার বা পার্লামেন্টের এখতিয়ারবহির্ভূত। তাকে মুক্তি দেওয়ার কোনো ক্ষমতা নেই ব্রিটিশ সরকার বা পার্লামেন্টের।
দায়ের করা পিটিশনে অভিযোগ করা হয়, ‘বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ছেলেকে অপহরণের ‘মিথ্যা’ অভিযোগে ৮১ বছর বয়সী খ্যাতিমান সাংবাদিক শফিক রেহমানকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। খ্যাতিমান এই সাংবাদিক তার সারাজীবন কাটিয়েছেন গণতন্ত্রের একজন ‘প্রবক্তা’ হিসেবে। সাবেক স্বৈরশাসকসহ বর্তমান ‘ভোটারবিহীন’ সরকারের ‘গণতন্ত্রবিরোধী’ কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে তার কলম ছিলো সবসময় সক্রিয়। এই অব্যাহত লেখনী বন্ধ করতেই শফিক রেহমানের বিরুদ্ধে আনা হয় ভিত্তিহীন অভিযোগ।’
নিয়মানুযায়ী এ ধরনের পিটিশনে কমপক্ষে ১০ হাজার স্বাক্ষর সংগৃহীত হলে বিষয়টি পার্লামেন্টে আলোচিত হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়। কিন্তু পিটিশনটি গৃহীত না হওয়ায় এ নিয়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে আলোচনার সুযোগও থাকছে না।
পূর্ব লন্ডনের আলতাব আলী পার্কে, শফিক রেহমানের মুক্তি দাবিতে ‘ফ্রি শফিক রেহমান ক্যাম্পাইনের’ এক সমাবেশে তার ছেলে সুমিত রেহমান দাবি করেছিলেন তার বাবা জয়ের আর্থিক বিষয়াদী ও ট্যাক্স সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের জন্য কাজ করছিলেন। তাই তার বাবার মুক্তির দাবিতে সবাইকে পিটিশনে স্বাক্ষর করার অনুরোধ জানিয়েছিলেন তিনি।
গত ১৭ এপ্রিল করা এ পিটিশন নিয়ম অনুযায়ী হয়নি বিধায় প্রত্যাখ্যান করেছে পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব কমন্স। বিষয়টি ব্যাখ্যা করে হাউস অব কমন্সের ওয়েবসাইটে বলা হয়, শফিক রেহমানের মুক্তির বিষয়টি ব্রিটিশ সরকার বা পার্লামেন্টের এখতিয়ারবহির্ভূত। তাকে মুক্তি দেওয়ার কোনো ক্ষমতা নেই ব্রিটিশ সরকার বা পার্লামেন্টের।
দায়ের করা পিটিশনে অভিযোগ করা হয়, ‘বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর ছেলেকে অপহরণের ‘মিথ্যা’ অভিযোগে ৮১ বছর বয়সী খ্যাতিমান সাংবাদিক শফিক রেহমানকে গ্রেফতার করে রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। খ্যাতিমান এই সাংবাদিক তার সারাজীবন কাটিয়েছেন গণতন্ত্রের একজন ‘প্রবক্তা’ হিসেবে। সাবেক স্বৈরশাসকসহ বর্তমান ‘ভোটারবিহীন’ সরকারের ‘গণতন্ত্রবিরোধী’ কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে তার কলম ছিলো সবসময় সক্রিয়। এই অব্যাহত লেখনী বন্ধ করতেই শফিক রেহমানের বিরুদ্ধে আনা হয় ভিত্তিহীন অভিযোগ।’
নিয়মানুযায়ী এ ধরনের পিটিশনে কমপক্ষে ১০ হাজার স্বাক্ষর সংগৃহীত হলে বিষয়টি পার্লামেন্টে আলোচিত হওয়ার সুযোগ সৃষ্টি হয়। কিন্তু পিটিশনটি গৃহীত না হওয়ায় এ নিয়ে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে আলোচনার সুযোগও থাকছে না।
পূর্ব লন্ডনের আলতাব আলী পার্কে, শফিক রেহমানের মুক্তি দাবিতে ‘ফ্রি শফিক রেহমান ক্যাম্পাইনের’ এক সমাবেশে তার ছেলে সুমিত রেহমান দাবি করেছিলেন তার বাবা জয়ের আর্থিক বিষয়াদী ও ট্যাক্স সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের জন্য কাজ করছিলেন। তাই তার বাবার মুক্তির দাবিতে সবাইকে পিটিশনে স্বাক্ষর করার অনুরোধ জানিয়েছিলেন তিনি।