গাজীপুর প্রতিনিধি: বিজিএমইএ প্রেসিডেন্ট ফারুক হাসান বলেন, কোন মৃত্যুই আসলে কাম্য নয়, ঘটনার সময় যারা উপস্থিত ছিল তাদের কথা অনুযায়ী যে কয় জন আসামীর নাম বলা হয়েছে তাদের নাম মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে।
নিহত শ্রমিক নেতা শহীদুল ইসলাম বাংলাদেশ গার্মেন্টস এন্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সিনিয়র সাংগঠনিক নেতা এবং গাজীপুর জেলার শাখার সভাপতি ছিলেন। সে গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার রাজাবাড়ী ইউনিয়নের মিটালু গ্রামের মৃত. আজগর আলী আফরাদের ছেলে।
বিজিএমইএ’র পক্ষ থেকে শহীদুলের স্ত্রী ও সন্তানদের হাতে তিন লাখ টাকার চেক হস্তান্তর করেন।
বিজিএমইএ নেতা সাইফুদ্দিন বলেন, কোনো মৃত্যই কাম্য নয়। প্রথম দিনই বিজিএমইএ প্রেসিডেন্ট এ ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন।এ মৃত্যুর সঠিক তদন্ত চান বিজিএমইএ।
আমীরুল হক আমীন বলেন, আমরা দায়িত্ব বোধের সাথে বাংলাদেশ গার্মেন্টস এন্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সভাপতি কল্পনা আক্তার, সাধারণ সম্পাদক বাবুল আকতারের সাথে যোগাযোগ করে যা করার করার তাই করেছি।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস এন্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক বাবুল আকতার শুরুতেই বিজিএমইএ প্রেসিডেন্টের সাথে যারা ছিলেন, ইন্ডাস্ট্রিয়াল বাংলাদেশ কাউন্সিলের (আইবিসি) সাথে যারা ছিলেন সবাইকে পরিচয় করিয়ে দেন।
বাংলাদেশ গার্মেন্টস এন্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সভাপতি কল্পনা আক্তার, সাধারণ সম্পাদক বাবুল আকতারসহ আইবিসিনেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। পরে তিনি নিহত শহীদুলের কবর জিয়ারত ও মোনাজাত করেন।