তারেক-মামুনের পাচার করা ৫০০ কোটি টাকার খোঁজ মিলেছে

Slider রাজনীতি


বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের বিদেশে পাচার করা ৫০০ কোটি টাকার সন্ধান পাওয়া গেছে। কিন্তু টাকার সন্ধান পেলেও তা আনা যাচ্ছে না। এর কারণ, সন্ধান পাওয়া টাকা যে ব্যাংকের ভোল্টে আছে, সেটা তারেক ও মামুনের আই কন্টাক্ট ছাড়া বের করা সম্ভব নয়। আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য ও হুইপ আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এসব কথা বলেছেন।

রোববার (১৫ জানুয়ারি) জাতীয় সংসদের অধিবেশনে রাষ্ট্রপতির ভাষণের ওপর আনা ধন্যবাদ প্রস্তাবের আলোচনায় অংশ নিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।

সংসদ সদস্য আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন বলেন, এফবিআইয়ের সহায়তায় খালেদা জিয়ার ছেলে আরাফাত রহমান কোকোর পাচার করা ৪০ কোটি টাকা ফেরত এনেছে বাংলাদেশ। বিদেশের একটি ব্যাংকে তারেক ও মামুনের ৫০০ কোটি টাকার খোঁজ মিললেও দু’জনের আই কন্টাক্ট ছাড়া ওই ব্যাংকের ভোল্ট খুলবে না। ফলে এই টাকা ফেরত আনা সম্ভব হচ্ছে না। তবে এই দু’জনসহ অন্য বিএনপি নেতাদের বিদেশে পাচার করা টাকার হিসেব দ্রুত প্রকাশ করা সম্ভব।

তিনি বলেন, তারেক রহমান তার নিজের মামা এবং মামার বন্ধুদের মার খেয়ে ২০০৭ সালে দেশ ছেড়ে পলায়ন করেছে। গিয়াসউদ্দিন আল মামুন দুর্নীতির সুনির্দিষ্ট অভিযোগে এখন কারাগারে আছেন। শুধু মামুন নয়, বিএনপির আরও অনেক নেতার পাচার করা টাকার হদিস পাওয়া গেছে। তারেক-মামুনসহ যারা বিদেশ টাকা পাচার করেছে তাদের তথ্য জাতির সামনে তুলে ধরা হবে। এই টাকাগুলো অবশ্যই ফিরিয়ে এনে জাতীয় অর্থনীতিতে যোগ করা হবে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *