প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘আগে কৃষি ছিল আমাদের খেয়ে-পরে বাঁচার অন্যতম অবলম্বন। কিন্তু এখন সেখানে সীমাবদ্ধ নেই। কৃষিপণ্য এখন রপ্তানি হয়, সেই রপ্তানি বাড়াতে ও কৃষিপণ্যের বাণিজ্যিক ব্যবহার বাড়াতে উদ্যোগ নিতে হবে। কৃষিজমি নষ্ট করে শিল্প স্থাপন করলে সরকার থেকে কোনো সুবিধা দেওয়া হবে না।’
আজ সোমবার বিকেলে গাজীপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫ বছরপূর্তি অনুষ্ঠানে এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। অনুষ্ঠানে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত ছিলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘পেঁয়াজ নিয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হতো। এখন বীজ উদ্ভাবনের ফলে বছরে দুইবার উৎপাদন করতে পারি। পেঁয়াজ সংরক্ষণেও উদ্যোগ নিতে হবে। পেঁয়াজ-রসুন শুকিয়ে ও গুঁড়ো করে সংরক্ষণ করা যায়।’
বারোমাসি কাঁঠালের জিনোম সিকোয়েন্স উদ্ভাবনের জন্য কৃষি বিজ্ঞানীদের ধন্যবাদ জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘এখন উন্নত বিশ্বের মানুষ মাংস খেতে চায় না, তারা কাঁঠাল খায়। কাঁচা কাঁঠালের বার্গার ও কাবাব হয়। কাঁচা কাঁঠালের বার্গার মাংসের বার্গার বা রোলের চেয়ে দাম বেশি। এই ফলটির কিছু ফেলনা না, সবকিছুই কাজে লাগানো যায়।’