স্ত্রীর অনৈতিক কর্মকা- সইতে না পেরে রামগঞ্জ উপজেলার নোয়াগাঁও গ্রামে শুক্রবার সন্ধায় মো. সুমন হোসেন (২৫) নামের এক যুবক আত্মহত্যা করেছেন। এ ব্যাপারে নিহতের ছোটভাই মো. ইসমাইল বাদী হয়ে রামগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। পুলিশ সুমনের লাশ উদ্ধার করে লক্ষ্মীপুর জেলা হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করেছে এবং স্ত্রী আমেনা আক্তার বিপলী এবং শাশুড়ী রহিমা বেগম আটক করেছে।
রামগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. লোকমান হোসেন জানান, নিহত সুমনের কাছে একটি চিরকুট পাওয়া গেছে। ওই চিরকুটে তার শাশুড়ী রহিমা বেগমের প্ররোচনায় তার স্ত্রী অন্য পুরুষদের সঙ্গে অবাদে মেলামেশার কারনে তার এ মৃত্যুর জন্য ওই দুই জনকেই দায়ী করেছেন।
অপরদিকে বাদী জানান, গত ৪ বছর পূর্বে নোয়াগাঁও আমিন উদ্দিন বেপারী বাড়ির জয়নাল আবেদীনের ছেলে সুমনের সঙ্গে উপজেলার কেথুড়ী মাইঝের বাড়ির প্রবাসী বিল্লাল হোসেনের মেয়ে আমেনা আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই আমেনার সঙ্গে তার ফুফাতো ভাই আনোয়ারের পরকিয়া কথা সুমন জানার পর তাদের উভয়ের মধ্যে মনোমালিন্যের তৈরি হয়। এতে তারা পৃথক বসবাস করতে থাকেন। শুক্রবার বিকালে ভাবী আমেনা ফোন করে আমার ভাইকে তাদের বাড়িতে নিয়ে নির্যাতন করে। পরে সন্ধায় অজ্ঞাতনামা ব্যাক্তির হোন্ডা যোগে আমাদের বাড়ির সামনের রাস্তায় ফেলে রেখে চলে যায়। সংবাদ পেয়ে তার কাছে পৌঁছা মাত্রই নির্যাতনের কথা জানাতে জানাতে তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।
অপরদিকে বাদী জানান, গত ৪ বছর পূর্বে নোয়াগাঁও আমিন উদ্দিন বেপারী বাড়ির জয়নাল আবেদীনের ছেলে সুমনের সঙ্গে উপজেলার কেথুড়ী মাইঝের বাড়ির প্রবাসী বিল্লাল হোসেনের মেয়ে আমেনা আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই আমেনার সঙ্গে তার ফুফাতো ভাই আনোয়ারের পরকিয়া কথা সুমন জানার পর তাদের উভয়ের মধ্যে মনোমালিন্যের তৈরি হয়। এতে তারা পৃথক বসবাস করতে থাকেন। শুক্রবার বিকালে ভাবী আমেনা ফোন করে আমার ভাইকে তাদের বাড়িতে নিয়ে নির্যাতন করে। পরে সন্ধায় অজ্ঞাতনামা ব্যাক্তির হোন্ডা যোগে আমাদের বাড়ির সামনের রাস্তায় ফেলে রেখে চলে যায়। সংবাদ পেয়ে তার কাছে পৌঁছা মাত্রই নির্যাতনের কথা জানাতে জানাতে তিনি মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েন।